🖐️ Hand Fracture in Plaster with Shoulder Dislocation – Complete Care Guide/🖐️ হাতে প্লাস্টার ও কাঁধের হাড় সরে যাওয়া – সম্পূর্ণ যত্নের গাইড/🖐️ हाथ का प्लास्टर और कंधा खिसकना (डिसलोकेशन) – सम्पूर्ण देखभाल गाइड

🖐️ Hand Fracture in Plaster with Shoulder Dislocation – Complete Care Guide

Accidents can happen suddenly – a fall, a hit, or even a wrong twist – and they can result in both hand fracture and shoulder dislocation at the same time.

This combination makes the situation a little more complicated because you are dealing with two injuries together.

When a plaster is applied on the hand and a sling is given for the shoulder, many patients have common questions:

When does the plaster become fully dry?

Why must my fingers remain visible outside the plaster?

Can the sling/supporter be loosened sometimes?

How do I take care of both hand and shoulder at the same time?

This blog will give you a step-by-step, easy-to-understand guide for managing hand plaster and shoulder dislocation together.

---

1. Understanding the Injuries

Hand Fracture

A fracture means a break in the bone.

Minor fracture → only small crack, needs immobilization.

Major fracture → bone may shift, needs plaster or even surgery.

The plaster keeps the broken bone in one position until it heals.

Shoulder Dislocation

A dislocation happens when the upper arm bone (humerus) comes out of the shoulder socket.

It causes severe pain, swelling, and inability to move the arm.

The doctor reduces (replaces) it back in position and gives a sling or immobilizer to prevent another dislocation while ligaments heal.

When both occur together, extra care is needed because shoulder movement can affect the plastered hand, and vice versa.

---

2. Plaster – How It Works & When It Dries

Types of Plaster

POP (Plaster of Paris) → Most common, white in color, heavy, takes 24–48 hours to fully dry.

Fiberglass Plaster → Light, stronger, dries in 30–60 minutes.

Drying Time

The plaster feels hard in 15–20 minutes, but it is still soft inside for the first 24–48 hours.

During this time:

Keep hand supported and elevated.

Do not press or rest the plaster on hard surfaces.

Do not wet the plaster.

After 2 days, the plaster becomes fully strong.

---

3. Finger Monitoring – Why Fingers Stay Visibl

Why?

To check blood circulation in the hand.

To observe swelling, skin color, and movement.

What to Check Daily

Fingers should be pink, warm, and movable.

Mild swelling is normal in the first few days.

If fingers turn blue, pale, very cold, or numb, the plaster may be too tight → see doctor immediately.

Gentle finger movement (if allowed by doctor) prevents stiffness.

4. Shoulder Sling / Supporter – Tight or Loose?

The shoulder dislocation makes sling care very important.

Purpose of Sling

Keeps the shoulder in correct position.

Prevents accidental pulling of the arm.

Supports the heavy plastered hand.

Should Sling Be Loose?

No. The sling must not be loose, otherwise:

The arm may hang down.

Shoulder may slip out again.

Pain and swelling may increase.

The sling should hold the elbow at 90° angle, close to the body.

When Can It Be Loosened?

While resting in bed (with pillow support).

During bathing or clothing change (with care).

If doctor allows gentle shoulder exercises later.

Otherwise, keep sling comfortably snug, not too tight or too loose.

---

5. Home Care for Hand + Shoulder

Do’s ✅

Keep hand elevated on pillows (above heart level) to reduce swelling.

Move fingers gently several times a day.

Keep plaster dry and clean.

Sleep on the opposite side if possible, with pillow support.

Use ice packs (wrapped in cloth) on shoulder for swelling.

Take medicines as prescribed (painkillers, calcium, vitamin D).

Don’ts ❌

Do not insert objects inside plaster (causes infection).

Do not lift heavy objects.

Do not wet plaster in water.

Do not sleep without sling unless advised.

Do not try to pull or twist shoulder.

---

6. Diet for Faster Bone & Ligament Healing

Food plays a big role in recovery.

Calcium-rich foods → milk, curd, cheese, ragi, almonds.

Vitamin D → morning sunlight, eggs, fish.

Protein → pulses, beans, chicken, fish, soya.

Vitamin C → orange, amla, guava (helps collagen repair ligaments).

Drink enough water to reduce swelling.

Avoid: excess junk food, too much tea/coffee, alcohol, and smoking.

---

7. Stages of Healing

Week 1–2 → swelling, pain reduces gradually.

Week 3–4 → bones start joining, shoulder rests in sling.

Week 5–6 → plaster may be removed (depends on fracture).

Week 6+ → physiotherapy begins for both hand and shoulder.

---

8. Exercises After Plaster Removal

(Only under doctor’s advice)

Finger grip exercises – squeeze soft ball.

Wrist movements – up, down, circular.

Shoulder pendulum exercise – gently swing arm while leaning forward.

Range of motion – slowly raise arm, side to side.

Physiotherapy is crucial to regain strength and avoid stiffness.

---

9. Common Questions (FAQ)

Q1. When is the plaster fully dry?

➡ POP: 24–48 hours, Fiberglass: 1 hour.

Q2. My fingers are swollen, is it normal?

➡ Mild swelling is normal. If too swollen, numb, or blue → see doctor.

Q3. Can I loosen my sling at night?

➡ Only if resting with proper pillow support. Otherwise, keep sling on.

Q4. How long does healing take?

➡ Hand fracture: 4–6 weeks. Shoulder dislocation: 3–6 weeks rest, plus physiotherapy.

Q5. Can I bath normally?

➡ Keep plaster dry. Use plastic cover or sponge bath.

---

10. Final Tips

Recovery needs patience. Both fracture and dislocation require strict care.

Always listen to your doctor first, this blog is only a general guide.

Keep plaster dry, sling snug, fingers moving, and diet healthy.

Do not rush exercises until bone and shoulder are stable.

---

📌 Disclaimer

I am not a medical expert, I am a blogger/trader sharing general knowledge.

This content is for educational purposes only. Always consult your doctor or physiotherapist for personalized treatment.

🖐️ হাতে প্লাস্টার ও কাঁধের হাড় সরে যাওয়া – সম্পূর্ণ যত্নের গাইড

দুর্ঘটনা হঠাৎ করেই ঘটে যায়। অনেক সময় পড়ে যাওয়া বা আঘাতের কারণে একসাথে হাতে ফ্র্যাকচার (হাড় ভাঙা) এবং কাঁধের হাড় সরে যাওয়া (ডিসলোকেশন) হতে পারে।

এটি কিছুটা জটিল অবস্থা, কারণ একসাথে দুটি জায়গায় যত্ন নেওয়া প্রয়োজন – হাতের হাড় ভাঙা ও কাঁধের সাপোর্ট।

রোগীরা সাধারণত কিছু প্রশ্ন করেন:

প্লাস্টার কবে পুরো শুকিয়ে যায়?

আঙুল প্লাস্টারের বাইরে কেন রাখতে হয়?

সাপোর্টার বা স্লিং কি মাঝে মাঝে ঢিলা করা যায়?

বাড়িতে কীভাবে হাত ও কাঁধ একসাথে যত্ন নেবো?

চলুন ধাপে ধাপে সবকিছু সহজভাবে জেনে নিই।

---

১. আঘাত বোঝা

হাতের হাড় ভাঙা

ছোট ফাটল হলে শুধু প্লাস্টারই যথেষ্ট।

বড় ফ্র্যাকচার হলে হাড় নড়ে যেতে পারে, তখন সার্জারিরও প্রয়োজন হতে পারে।

প্লাস্টারের কাজ হচ্ছে হাড়কে এক জায়গায় স্থির রাখা, যতক্ষণ না সেটা জোড়া লাগে।

কাঁধের হাড় সরে যাওয়া

কাঁধের হাড় (হিউমেরাস) যখন সকেট থেকে বেরিয়ে আসে, তখন একে ডিসলোকেশন বলে।

এতে প্রচণ্ড ব্যথা, ফোলা ও হাত নাড়তে অক্ষমতা দেখা দেয়।

ডাক্তার সেটি আবার জায়গায় বসিয়ে দেন এবং স্লিং/ইমোবিলাইজার দেন যাতে আবার না সরে যায়।

---

২. প্লাস্টার – কিভাবে কাজ করে ও কবে শুকায়

প্লাস্টারের ধরন

পিওপি (Plaster of Paris) → বেশি ব্যবহার হয়, সাদা রঙের, ভারী, শুকাতে ২৪–৪৮ ঘণ্টা লাগে।

ফাইবারগ্লাস প্লাস্টার → হালকা, মজবুত, শুকাতে ৩০–৬০ মিনিট লাগে।

শুকানোর সময়

প্লাস্টার ১৫–২০ মিনিটে শক্ত মনে হলেও ভিতরে তখনো নরম থাকে।

প্রথম ১–২ দিন সাবধানে রাখতে হবে।

হাত উঁচুতে রাখতে হবে।

শক্ত জায়গায় ভর দিয়ে রাখা যাবে না।

পানি লাগানো যাবে না।

২ দিনের পর প্লাস্টার পুরোপুরি শক্ত হয়।

---

৩. আঙুল বাইরে রাখা কেন দরকার?

রক্ত চলাচল স্বাভাবিক আছে কিনা তা বোঝা যায়।

ফোলা, রঙ, অনুভূতি সব লক্ষ্য করা যায়।

প্রতিদিন যা খেয়াল রাখতে হবে

আঙুল গোলাপি/স্বাভাবিক রঙের, গরম ও নাড়ানো যায় এমন হতে হবে।

সামান্য ফোলা স্বাভাবিক।

যদি আঙুল নীলচে, খুব ফোলা, ঠান্ডা বা অবশ লাগে → প্লাস্টার টাইট হয়ে গেছে → সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

যদি ডাক্তার অনুমতি দেন, আঙুল হালকা নাড়ানো উচিত, এতে শক্ত হয়ে যাবে না।

---

৪. কাঁধের সাপোর্টার / স্লিং – ঢিলা রাখা যাবে কি?

স্লিংয়ের কাজ

কাঁধকে জায়গায় ধরে রাখা।

হাত ঝুলে যাওয়া বন্ধ করা।

প্লাস্টার করা হাতের ওজন ধরে রাখা।

ঢিলা রাখা ঠিক কি?

না। স্লিং ঢিলা হলে হাত নিচে নেমে আসবে, কাঁধ আবার সরে যেতে পারে এবং ব্যথা বেড়ে যাবে।

স্লিং সবসময় কনুইকে ৯০° কোণে শরীরের সাথে লাগানো অবস্থায় রাখতে হবে।

কখন ঢিলা করা যেতে পারে?

বিছানায় শোওয়ার সময়, যদি বালিশ দিয়ে হাতকে ভালোভাবে সাপোর্ট দেওয়া যায়।

কাপড় বদলানোর সময় বা গোসলের সময় (ডাক্তারের নির্দেশে)।

পরবর্তীতে ডাক্তার যদি হালকা ব্যায়ামের অনুমতি দেন।

অন্য সময় সবসময় স্লিং পরা উচিত।

---

৫. বাড়িতে যত্ন নেওয়ার নিয়ম

যা করবেন ✅

হাত বালিশে উঁচুতে রেখে দিন → ফোলা কমবে।

প্রতিদিন আঙুল নাড়ান।

প্লাস্টার শুকনো ও পরিষ্কার রাখুন।

ঘুমানোর সময় বিপরীত দিকে শুয়ে থাকুন।

বরফ প্যাক (কাপড়ে মুড়িয়ে) কাঁধে ব্যবহার করতে পারেন।

ডাক্তার যেসব ওষুধ দিয়েছেন সেগুলো সময়মতো খান।

যা করবেন না ❌

প্লাস্টারের ভেতরে কিছু ঢুকাবেন না।

ভারী কিছু তুলবেন না।

পানিতে ভিজাবেন না।

স্লিং বাদ দিয়ে হাঁটবেন না।

কাঁধ টানাটানি করবেন না।

---

৬. হাড় ও লিগামেন্ট দ্রুত জোড়া লাগার জন্য খাবার

ক্যালসিয়াম → দুধ, দই, ছানা, বাদাম, রাগি।

ভিটামিন ডি → সকালবেলার রোদ, ডিম, মাছ।

প্রোটিন → ডাল, মটরশুটি, মাংস, মাছ, সয়াবিন।

ভিটামিন সি → আমলকি, কমলা, পেয়ারা।

পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে।

এড়িয়ে চলুন → জাঙ্ক ফুড, অতিরিক্ত চা-কফি, অ্যালকোহল, ধূমপান।

---

৭. সেরে ওঠার ধাপ

প্রথম ১–২ সপ্তাহ → ব্যথা ও ফোলা ধীরে ধীরে কমে।

৩–৪ সপ্তাহ → হাড় জোড়া লাগতে শুরু করে, কাঁধ বিশ্রামে থাকে।

৫–৬ সপ্তাহ → ডাক্তার প্লাস্টার খুলতে পারেন (অবস্থার ওপর নির্ভর করে)।

৬ সপ্তাহের পর → ধীরে ধীরে ব্যায়াম শুরু।

---

৮. প্লাস্টার খোলার পর ব্যায়াম

(শুধু ডাক্তারের অনুমতি নিয়ে)

আঙুলে বল চেপে ধরা।

কব্জি উপরে-নিচে ঘোরানো।

শরীর সামনের দিকে ঝুঁকে হাত আলতো দোলানো।

ধীরে ধীরে কাঁধ উপরে তোলা, পাশে নেওয়া।

---

৯. সাধারণ প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন ১: প্লাস্টার কবে শুকাবে?

➡ POP: ২৪–৪৮ ঘণ্টা। ফাইবারগ্লাস: ১ ঘণ্টা।

প্রশ্ন ২: আঙুল ফুলে গেছে, এটা স্বাভাবিক?

➡ হালকা ফোলা স্বাভাবিক। অতিরিক্ত ফোলা, অবশ বা নীলচে হলে ডাক্তারের কাছে যান।

প্রশ্ন ৩: রাতে স্লিং খুলতে পারব?

➡ শুধুমাত্র বিছানায় থাকলে এবং বালিশে সাপোর্ট থাকলে।

প্রশ্ন ৪: কতদিনে ভালো হবে?

➡ হাতে হাড় ভাঙা: ৪–৬ সপ্তাহ। কাঁধের লিগামেন্ট: ৩–৬ সপ্তাহ।

প্রশ্ন ৫: গোসল করব কিভাবে?

➡ প্লাস্টার ভিজানো যাবে না। প্লাস্টিক কভার ব্যবহার করুন বা স্পঞ্জ বাথ করুন।

---

১০. শেষ পরামর্শ

ধৈর্য ধরুন। একসাথে ফ্র্যাকচার ও ডিসলোকেশন ভালো হতে সময় লাগে।

প্লাস্টার শুকনো রাখুন, আঙুল প্রতিদিন চেক করুন, স্লিং ঢিলা করবেন না।

খাবারের প্রতি যত্নশীল হোন, আর ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলুন।

---

📌 ঘোষণা

আমি ডাক্তার নই, একজন ব্লগার/ট্রেডার হিসেবে সাধারণ তথ্য শেয়ার করছি।

এটি শুধুমাত্র শিক্ষামূলক লেখা। চিকিৎসার জন্য অবশ্যই আপনার ডাক্তার ও ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শ নিন।

🖐️ हाथ का प्लास्टर और कंधा खिसकना (डिसलोकेशन) – सम्पूर्ण देखभाल गाइड

कभी-कभी अचानक हुई दुर्घटना (गिरना, चोट लगना, खेलते समय चोट आदि) से एक ही साथ हाथ की हड्डी टूट जाती है और कंधा खिसक जाता है।

ये स्थिति कुछ ज्यादा जटिल होती है, क्योंकि दो जगहों की देखभाल करनी पड़ती है – टूटी हुई हड्डी और कंधे की स्थिति।

मरीज़ों के मन में कई सवाल आते हैं:

प्लास्टर कब पूरी तरह सूखता है?

उँगलियाँ प्लास्टर के बाहर क्यों रखी जाती हैं?

क्या कंधे का सपोर्टर (स्लिंग) ढीला रखा जा सकता है?

घर पर क्या-क्या सावधानी रखनी चाहिए?

इस ब्लॉग में हम इन सभी सवालों के उत्तर आसान भाषा में समझेंगे।

---

1. चोट को समझना

हाथ की हड्डी टूटना (Fracture)

छोटी दरार (क्रैक) → सिर्फ प्लास्टर से ठीक हो सकती है।

बड़ी फ्रैक्चर → हड्डी हिल जाती है, कभी-कभी ऑपरेशन भी करना पड़ता है।

प्लास्टर का काम है हड्डी को एक जगह स्थिर रखना ताकि वह जुड़ सके।

कंधा खिसकना (Dislocation)

जब ह्यूमरस हड्डी (बांह की ऊपरी हड्डी) कंधे के सॉकेट से बाहर निकल आती है, उसे डिसलोकेशन कहते हैं।

इसमें तेज दर्द, सूजन और हाथ हिलाने में असमर्थता होती है।

डॉक्टर इसे वापस जगह पर बैठाते हैं और स्लिंग या इमॉबिलाइज़र लगाते हैं।

---

2. प्लास्टर – कैसे काम करता है और कब सूखता है

प्लास्टर के प्रकार

पी.ओ.पी. (Plaster of Paris) → सफेद, थोड़ा भारी, सूखने में 24–48 घंटे लगते हैं।

फाइबरग्लास प्लास्टर → हल्का, मज़बूत, 30–60 मिनट में सूख जाता है।

सूखने का समय

15–20 मिनट में प्लास्टर बाहर से कड़ा लग सकता है लेकिन अंदर से 1–2 दिन तक नरम रहता है।

इस समय सावधानी ज़रूरी है:

हाथ को ऊपर रखकर आराम दें।

प्लास्टर को कठोर सतह पर न रखें।

पानी से दूर रखें।

2 दिन बाद प्लास्टर पूरी तरह मज़बूत हो जाता है।

---

3. उँगलियाँ बाहर क्यों रहती हैं?

कारण

उँगलियों से रक्त संचार और नसों की स्थिति जाँची जा सकती है।

रंग, सूजन और हलचल देखी जा सकती है।

रोज़ क्या जाँचें

उँगलियाँ गुलाबी/सामान्य रंग की हों, गर्म और हल्की हिल सकें।

थोड़ी सूजन सामान्य है।

अगर उँगलियाँ नीली, बहुत सूजी हुई, ठंडी या सुन्न हो जाएँ → प्लास्टर ज़्यादा टाइट है → तुरंत डॉक्टर को दिखाएँ।

डॉक्टर की अनुमति से हल्की-हल्की उँगलियाँ हिलाना फायदेमंद है।

4. कंधे का सपोर्टर / स्लिंग – ढीला रखना सही है या नहीं?

स्लिंग का काम

कंधे को सही जगह स्थिर रखना।

हाथ लटकने से रोकना।

प्लास्टर लगे हाथ का वज़न संभालना।

ढीला रखना ठीक है?

नहीं। अगर स्लिंग ढीला है तो:

हाथ नीचे खिंक जाएगा।

कंधा दोबारा खिसक सकता है।

दर्द और सूजन बढ़ जाएगी।

स्लिंग को हमेशा ऐसे बाँधें कि कोहनी 90° कोण पर शरीर से लगी रहे।

कब ढीला कर सकते हैं?

जब बिस्तर पर आराम कर रहे हों और हाथ को तकिये से सहारा मिला हो।

कपड़े बदलते या नहाते समय (डॉक्टर की सलाह से)।

जब डॉक्टर बाद में हल्की एक्सरसाइज़ की अनुमति दें।

अन्यथा स्लिंग हमेशा सही तरीके से पहनें।

---

5. घर पर देखभाल

क्या करें ✅

हाथ को तकिये पर ऊँचा रखें → सूजन कम होगी।

उँगलियाँ रोज़ हल्की हिलाएँ।

प्लास्टर साफ़ और सूखा रखें।

सोते समय दूसरे करवट पर सोएँ।

कंधे पर कपड़े में लिपटा बर्फ पैक लगाएँ।

दवाएँ समय पर लें।

क्या न करें ❌

प्लास्टर के अंदर कुछ न डालें।

भारी चीज़ें न उठाएँ।

प्लास्टर को पानी में न भिगोएँ।

स्लिंग उतारकर न चलें।

कंधा ज़ोर से न हिलाएँ।

---

6. हड्डी और लिगामेंट जल्दी जुड़ने के लिए आहार

कैल्शियम → दूध, दही, पनीर, बादाम, रागी।

विटामिन D → सुबह की धूप, अंडा, मछली।

प्रोटीन → दालें, राजमा, मांस, मछली, सोयाबीन।

विटामिन C → आंवला, संतरा, अमरूद।

भरपूर पानी पिएँ।

बचें → जंक फूड, अधिक चाय-कॉफी, शराब, धूम्रपान।

---

7. ठीक होने की अवस्थाएँ

1–2 हफ़्ते → दर्द और सूजन कम होना।

3–4 हफ़्ते → हड्डी जुड़ना शुरू।

5–6 हफ़्ते → प्लास्टर हट सकता है (स्थिति पर निर्भर)।

6 हफ़्ते के बाद → हल्की-हल्की फिजियोथैरेपी।

---

8. प्लास्टर हटने के बाद व्यायाम

(सिर्फ डॉक्टर की अनुमति से)

उँगलियों से गेंद दबाना।

कलाई को ऊपर-नीचे घुमाना।

शरीर झुकाकर हाथ को हल्का झुलाना।

धीरे-धीरे हाथ ऊपर उठाना और बगल में ले जाना।

---

9. सामान्य प्रश्न

प्र.1: प्लास्टर कब सूखता है?

➡ POP: 24–48 घंटे। फाइबरग्लास: 1 घंटा।

प्र.2: उँगली सूज गई है, क्या ये सामान्य है?

➡ हल्की सूजन सामान्य है। ज़्यादा सूजन, सुन्नपन या नीला पड़ना खतरनाक – डॉक्टर को दिखाएँ।

प्र.3: क्या रात में स्लिंग उतार सकते हैं?

➡ केवल तब जब हाथ को तकिये से सहारा मिला हो।

प्र.4: कितने दिन में पूरी तरह ठीक होगा?

➡ हाथ की हड्डी: 4–6 हफ़्ते। कंधा: 3–6 हफ़्ते और फिर फिजियोथैरेपी।

प्र.5: नहाते समय क्या करें?

➡ प्लास्टर को गीला न करें। प्लास्टिक कवर लगाएँ या स्पंज बाथ करें।

---

10. अंतिम सुझाव

धैर्य रखें, ठीक होने में समय लगता है।

प्लास्टर सूखा रखें, रोज़ उँगली जाँचें, स्लिंग ढीला न छोड़ें।

पौष्टिक खाना खाएँ और डॉक्टर की बात मानें।

---

📌 अस्वीकरण (Disclaimer)

मैं डॉक्टर नहीं हूँ। मैं एक ब्लॉगर/ट्रेडर हूँ और यह लेख केवल सामान्य जानकारी देने के लिए है।

आपके इलाज के लिए हमेशा अपने डॉक्टर और फिजियोथैरेपिस्ट की सलाह लें।

Image source unsplash 

Written with AI